ইসলামের আদব ও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা

Image
কেন মুসলিমরা ডান পা দিয়ে ঘরে ও মসজিদে প্রবেশ করে আর বাম পা দিয়ে টয়লেটে যায়? বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা ইসলামী আদব অনুযায়ী, মুসলিমরা মসজিদ বা ঘরে প্রবেশ করার সময় ডান পা আগে দেয় এবং টয়লেটে প্রবেশের সময় বাম পা আগে দেয়। প্রথম দেখায় এটি হয়তো শুধু ধর্মীয় শিষ্টাচার মনে হতে পারে, কিন্তু আধুনিক বিজ্ঞান বলছে—এতে রয়েছে গভীর মনোবিজ্ঞান, নিউরোসায়েন্স, ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞানভিত্তিক ব্যাখ্যা । 🧠 মস্তিষ্ক ও মানসিক প্রস্তুতি মানব মস্তিষ্কের দুটি অংশ ভিন্ন ভিন্ন কাজে সক্রিয় থাকে: ডান মস্তিষ্ক (Right Hemisphere) → আবেগ, আধ্যাত্মিকতা, সৃজনশীলতা। বাম মস্তিষ্ক (Left Hemisphere) → যুক্তি, বিশ্লেষণ, দৈনন্দিন কাজ। 👉 যখন একজন মুসলিম ডান পা দিয়ে মসজিদে প্রবেশ করে , তার মস্তিষ্ক একটি ইতিবাচক সংকেত পায়—এখন শুরু হচ্ছে ভালো ও পবিত্র কাজ। 👉 আর বাম পা দিয়ে টয়লেটে প্রবেশ করা মস্তিষ্ককে সতর্ক করে—এটি এমন স্থান যেখানে সচেতন ও পরিষ্কার থাকতে হবে। 📌 Harvard Business Review (2016) : “Rituals create mental framing that prepares the brain for specific behavior.” 🔄 অভ্যাস ও শৃঙ্খলা (Behavioral Conditioning) মনো...

বিস্ফোরক বোঝাই রোবটে গাজা সিটিকে ছেয়ে ফেলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

বিস্ফোরক বোঝাই রোবটে গাজা সিটিকে ছেয়ে ফেলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

আন্তর্জাতিক

বিস্ফোরক বোঝাই রোবটে গাজা সিটিকে ছেয়ে ফেলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২১:৪৫



বিস্ফোরক বোঝাই রোবটে গাজা সিটিকে ছেয়ে ফেলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

ফিলিস্তিনের গাজা সিটি বিস্ফোরক বোঝাই রোবটে ছেয়ে ফেলার পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েল। ইসরায়েলি বার্তাসংস্থা ওয়াল্লা গতকাল মঙ্গলবার এ তথ্য জানিয়েছে।


নেতা নিয়াহু

গাজায় এগুলো ‘বুবি ট্র্যাপ রোবট’ নামে পরিচিত। রোবটগুলো এক ধরনের সাঁজোয়া যান। প্রচুর পরিমাণে বিস্ফোরক ভরে এগুলো রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে গাজা সিটির জনবহুল এলাকায় পাঠায় ইসরায়েলি বাহিনী।


এরপর রোবটগুলোয় বিস্ফোরণ ঘটায় তারা। এগেুলোতে এত বেশি বিস্ফোরক থাকে যে যেখানে বিস্ফোরিত হয় সেখানে সবকিছু ধসে যায়।


ইসরায়েলি সেনাবাহিনীতে রোবটগুলো ‘আত্মঘাতী এপিসি’ নামে পরিচিত।


বার্তাসংস্থা ওয়াল্লা জানিয়েছে, গাজা সীমান্তে প্রচুর পরিমাণে এসব এপিসি জড়ো করা হয়েছে। সেখানে এই এপিসিগুলোকে রোবটে পরিণত করে বিস্ফোরক ভরা হচ্ছে। রোবটগুলো চলমান স্থল হামলায় ব্যবহার করা হবে। গত সোমবার রাতে দখলদাররা গাজা সিটিতে স্থল হামলা শুরু করে।


গত মাসে অপর সংবাদমাধ্যম জেরুজালেম পোস্ট জানায়, সাউদার্ন কমান্ড প্রধান ইয়ানিভ আসোরের নির্দেশে এম১১৩ এপিসির ব্যবহার তিনগুণ বেড়েছে।


এই বিস্ফোরকগুলো এত শক্তিশালী যে এগুলোর বিস্ফোরণের শব্দ ইসরায়েলের মধ্যাঞ্চল থেকেও শোনা যায়।


ফিলিস্তিনিরা জানিয়েছেন, রোবটগুলো বিস্ফোরিত হলে মাটি পর্যন্ত কেঁপে ওঠে। যা তাদের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্ক সৃষ্টি করে। এছাড়া এগুলোর প্রভাবে অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।


সংবাদমাধ্যম মিডেল ইস্ট আইকে হামজা শাবানা নামে গাজার এক বাসিন্দা কয়েকদিন আগে বলেছিলেন, “এগুলো অনেক শক্তিশালী। এগুলো একটি ভবনকে সম্পূর্ণ ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে। বিমান হামলার চেয়েও রোবটগুলো বেশি ক্ষয়ক্ষতিকর।”


গাজাভিত্তিক সরকারি মিডিয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী, গত ১৩ আগস্ট থেকে ৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অন্তত ১০০টি বিস্ফোরক রোবট জনবহুল এলাকায় ব্যবহার করা হয়েছে। এগুলোর প্রভাবে অন্তত ৩০০টি ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে।


মূলত গাজার চিহ্ন মুছে ফেলতে এসব রোবটের ব্যবহার অনেক বেশি বাড়িয়েছে দখলদার ইসরায়েল।


সূত্র: ওয়াল্লা

Comments

Popular posts from this blog

OpenAI মুক্তি দিল ChatGPT-5, বিশ্বের জন্য এখন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে

‘The Walking Dead’ actress Kelley Mack dies at 33.